বিশ্বকাপ শেষ হলেও চুলচেরা বিশ্লেষণ শেষ হয়নি। এক কথায় চলছে ময়নাতদন্ত। দলীয় পারফরম্যান্সে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছে অস্ট্রেলিয়া, ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে উজ্জ্বল ছিলেন অনেকেই। সেই উজ্জ্বল তারকাদের নিয়ে অনেকেই তৈরি করছেন সেরা একাদশ। ইংলিশ কিংবদন্তি জেমস অ্যান্ডারসনের বাছাই করা সেই সেরা একাদশে আছেন বাংলাদেশের মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।

অ্যান্ডারসন অবশ্য তার সেরা একাদশ ব্যাটিং পজিশন বা ক্রিকেটারের ভূমিকা বিচার করে তৈরি করেননি। একাদশে প্রত্যেক দেশ থেকে একজন করে ক্রিকেটার রেখেছেন তিনি, ভারত থেকে রেখেছেন দুজন।

বাংলাদেশ থেকে আছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, যিনি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের অন্ধের যষ্টি হয়ে একাই ধরেছিলেন হাল। কিন্তু একা আর কতটুকুই লড়াই করা যায়। রিয়াদ ভালো করলেও দলের হয়েছে ভরাডুবি। তা সত্ত্বেও বিশ্বকাপপরবর্তী কাটাছেঁড়ায় বারবার উঠে আসছে রিয়াদের নাম।

একনজরে জেমস অ্যান্ডারসনের বাছাই করা বিশ্বকাপের সেরা একাদশ (ন্যাশনস ইলেভেন)

ডেভিড মালান (ইংল্যান্ড), রাচিন রবীন্দ্র (নিউজিল্যান্ড), মোহাম্মদ শামি (ভারত), মোহাম্মদ রিজওয়ান (পাকিস্তান), হাসমতউল্লাহ শহিদি (আফগানিস্তান), মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (বাংলাদেশ), স্কট এডওয়ার্ডস (নেদারল্যান্ডস), দিলশান মাদুশঙ্কা (শ্রীলংকা), জেরাল্ড কোয়েটজি (দক্ষিণ আফ্রিকা), অ্যাডাম জাম্পা (অস্ট্রেলিয়া) ও বিরাট কোহলি (ভারত)।

আইসিসির বাছাইকৃত বিশ্বকাপের সেরা একাদশ

কুইন্টন ডি কক (উইকেটরক্ষক), রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), বিরাট কোহলি, ড্যারিল মিচেল, লোকেশ রাহুল, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, রবীন্দ্র জাদেজা, জাসপ্রিত বুমরাহ, দিলশান মাদুশঙ্কা, অ্যাডাম জাম্পা ও মোহাম্মদ শামি। দ্বাদশ খেলোয়াড় : জেরাল্ড কোয়েটজি।