একতরফা নির্বাচনেও আগের রাতে ব্যালট বাক্স ভরে রাখা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।তিনি বলেছেন, ‘আতঙ্ক থেকে তারা গভীর রাতে সিল মেরে রেখেছে।’

অবৈধ নির্বাচন বর্জন ও হরতালের সমর্থনে আজ রবিবার সকাল ৯টায় কুর্মিটোলা বাসস্ট্যান্ড থেকে এয়ারপোর্ট অভিমুখে মিছিল শেষে তিনি এ অভিযোগ করেন।

আজ ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে রিজভী বলেন, ‘আজকে সেই একতরফা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। কেন্দ্রে ভোটার নেই। এ নির্বাচন জনগণ বর্জন করেছে। এই একতরফা নির্বাচনেও আগের রাতে ব্যালট বাক্স ভরে রেখেছে। আতঙ্ক থেকে তারা গভীর রাতে সিল মেরে রেখেছে। কারণ, তারা অবৈধভাবে ক্ষমতায় আছে।’

‘আমাদের আন্দোলন চলছে, চলবে’ জানিয়ে দেশবাসীকে আজকের হরতাল সফল করার আহ্বান জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. মো. রফিকূল ইসলাম, তাঁতীদলের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ, মৎস্যজীবী দলের সদস্যসচিব আব্দুর রহিম, যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি জাকির হোসেন সিদ্দিকী, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান জুয়েল, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি তারিক উজ জামান, কেন্দ্রীয় ড্যাব নেতা ডা. শরিফুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য নাদিয়া পাঠান পাপন, যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল রানা, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রশিক্ষণ সম্পাদক এম আর গণি (মোস্তফা), মহিলা দল কেন্দ্রীয় সংসদের সহ সম্পাদক ফাতেমা তুজ জোহরা মিতু, কৃষকদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-পাঠাগার সম্পাদক ফারজানা ইয়াসমিন লিপি, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহ সাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হোসেন, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহসভাপতি যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. তৌহিদুর রহমান আউয়াল, সহ সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হক জিয়ন, মাজহারুল ইসলাম মারুফ, নাসরিন রহমান পপি, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সাদেক মিয়া, সহ সাংস্কৃতিক সম্পাদক জান্নাতুল নওরিন উর্মি, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক জসিম রানা, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় নেতা অ্যাডভোকেট সুলতান মাহমুদ, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহ ধর্ম সম্পাদক জিল্লুর রহমান কাজল, ঢাবি ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদ, যুগ্ম সম্পাদক রাজু, ইডেন মহিলা কলেজ ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সৈয়দা সুমাইয়া পারভীন, নিপা, সীমা, ঢাকা জেলা উত্তর ছাত্রদলের সাবেক সদস্য সচিব সজীব রায়হান, মাদ্রাসা ই আলিয়ার সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মো. ছানাউল্লাহ, নাসির মিজি, হোসাইন, ফজলে রাব্বি, তিতুমীর কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক আব্দুল হামিদ, পরিকল্পনা সম্পাদক স্বাধীন, প্যাব দপ্তর সম্পাদক হাসান, ঢাকা জেলা বিএনপি নেত্রী তানিয়া, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সহ সভাপতি সায়রা চন্দ্রা, কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতা মিরাজ হোসেন, ডা. জিসান, আশরাফুল আসাদ, ফরহাদ, রামপুরা থানা ছাত্রদল সভাপতি আসাদুজ্জামান ফয়সাল, সহ-সভাপতি রাকিব, সবুজ, ঢাকা মহানগর পশ্চিম ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক জুয়েল রানা, জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দল কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহবায়ক ওমর ফারুক পাটোয়ারী, টাঙ্গাইল জেলা ছাত্রদল নেতা আতিক ও রফিকুল, মৎস্যজীবী দল ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহবায়ক মো. শাহ আলম ও সদস্য সচিব কেএম সোহেল রানা, মৎস্যজীবী দল ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব মো. বাকিবিল্লা, মৎস্যজীবী দলের কেন্দ্রীয় সদস্য হাজী আনোয়ার হোসেন, মো. ইব্রাহিম চৌধুরী, ফজলে কাদের সোহেল, হাজী আবু বক্কর সিদ্দিক, এইচ এম আবু সাঈদ, মহানগর দক্ষিণের আনোয়ার হোসেন রিপন, যুবদল নেতা আল আমিন, মহানগর নেত্রী ফারিয়া, নিধু, রাকিব, শাহাদাৎ, তাঁতীদলের হান্নান খান, আলম, হায়দার, কামাল, জহির, রুবেল, সাইফুল, শাহীন, নয়ন, জসিম, যুগ্ম আহ্বায়ক রিপন, ইব্রাহিম,সদস্য হাসান, সদস্যসচিব আজাদ খান, নাসির, সাকিবুল হুসাইন বাবু (সাবেক আহবায়ক,৩৩ নং ওয়ার্ড ছাত্রদল), সদস্য মাসুদ, ইব্রাহিম খাঁন, মো. হাসান শিকদার (সদস্যসচিব, আদাবর থানা স্বেচ্ছাসেবক দল), মোহাম্মদ রিজভী আহমেদ শাওন (সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক, ১০০নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দল), মো. শাহিন (সদস্যসচিব, ১০০নং ওয়ার্ড, আদাবর থানা স্বেচ্ছাসেবক দল), আদাবর থানা ছাত্রদল সাবেক সাধারণ সম্পাদকন মো. মমিন খান, ১০০নং ওয়ার্ড ছাত্রদল সাবেক সদস্যসচিব মনিরুজ্জামান জসিম, ৩০নং ওয়ার্ড ছাত্রদল যুগ্ম আহ্বায়ক মাইন উদ্দিন, মিজানুর রহমান (মোহাম্মদপুর থানা ছাত্রদল), রিয়াজ উদ্দিন রনি (যুগ্ম আহ্বায়ক ১৪নং ওয়ার্ড যুবদল), রাকিব হাসান রুবেল (সহ সাধারণ সম্পাদক, মোহাম্মদপুর থানা ছাত্রদল), মাজহারুল ইসলাম রাসেল (সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ পুর থানা ছাত্রদল), ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রদলের মিজান, নাহিদসহ নেতৃবৃন্দ।